ভয়ঙ্কর করোনায়ও বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের জনসাধারণের পাশে জনাব বদরুজ্জামান এজাজ"

প্রতিবেদক : মোঃ রফিকুল ইসলাম..
ভয়ঙ্কর করোনায় যখন থমকে দাড়িয়েছে পৃথিবীর সমস্ত কোলাহল, উন্নয়নের চাকা লক ডাউনলোডের ফাঁদে পড়ে পিষ্ট হয়ে যাচ্ছে, মানুষের জীবন যখন ওষ্ঠাগত,ঘর বন্দী মানুষ বাইরে যেতে পারছে না..!!!
তখন গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়ন এর জনগণের
নয়নের মনি, ভালোবাসার মানুষ,যুব সমাজের পথ-প্রদর্শক :"জনাব বদরুজ্জামান এজাজ" ঘরে বসে থাকবে - এটা কি হতে পারে..?
অবশ্যই না...
নিজে ঢাকায় বসে লক ডাউন নামক খাঁচায় বন্দী থেকেও নিজের সামান্য সামর্থ্য অনুযায়ী চেয়েছেন মা ও মাটির পাশে থাকতে..
চেয়েছেন বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়ন বাসীর দুঃখের ঘরণী হতে ।
তার পক্ষ থেকে ভালোবাসার ত্রান গুলো ২৮৫ টি পরিবারে পৌঁছে দিয়েছেন বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়ন এর যুব সমাজ ।
তবে, জনগনের ভালোবাসার মানুষ জনাব বদরুজ্জামান এজাজ সাহেবের একটাই অনুরোধ ছিলো যে,এই দানের কোন ছবি প্রকাশ করা যাবে না অথবা কোন নিউজ করা যাবে না...
কিন্তু, প্রাকৃতিক নিয়মে পাখি গায়,বাতাস বহে, সূর্য মামা ওঠে, বসন্ত আসে তেমনি কবি বা লেখকের কলম চলতেই থাকে, সাংবাদিক লিখে যায় নিরবধি..
এমন প্রাকৃতিক ভালোবাসা আর কি হবে..?
এমন হৃদয়ের টান আর কি পাওয়া যাবে...?
এমন নেতা যুগে যুগে একবারই আসে । ভালো মানুষ রাজনীতিতে বিলুপ্ত প্রায় ।
না হলে এমন মহামারীতে বাঁশবাড়িয়ার মতো ঐতিহ্য বাহী ইউনিয়নে শুধুমাত্র একজনকেই দেখা গেল জনগনের দূয়ারে ।
এ প্রসঙ্গে সময়ের সেরা নেতা জনাব বদরুজ্জামান এজাজ (প্রকাশ না করার শর্তে) বলেছেন -" জন্মভূমির প্রতি আমার অনেক ঋণ কিন্তু শোধরানোর মতো সামর্থ্য আমার নেই, ইউনিয়ন বাসীকে দেবার মতো ভালোবাসা ছাড়া আর কিছুই আমার নেই,তাই ইউনিয়ন বাসীকে ভালোবেসে তাদের হৃদয়ে স্থান পেতে চাই"..
শত নিষেধাজ্ঞার পরও নিউজটি করার জন্য জনপ্রিয় লিডারের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, ভবিষ্যতে যেন এমনি ভাবেই মানুষের সেবা করে যেতে পারেন ! সেই শুভকামনা জনম জনম..