গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে অষ্টমঙ্গলা ও কালো জিরার তেল ব্যাবহার করে দুই পুলিশ কর্মকর্তা সহ পরিবারের সদস্যরা করোনা ও করোনার উপসর্গ থেকে সুস্থতা লাভ।

গোপালগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টারঃ
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানা এসআই নুরুল ইসলাম ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বোলতলী পুলিশ ফাড়ির টু-আইসি এসআই আমিনুর রহমানসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা করোনা ও করোনার উপসর্গ থেকে সুস্থতা লাভ করেছেন অষ্টমঙ্গলা ও কালো জিরার তেল ব্যাবহার করে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পুলিশের ওই দুই কর্মকর্তা।
অন্যদিকে এই দুইটা তেলকে করোনার প্রতি সেধক দাবী করেছেন কাশিয়ানীর বরাসুর এলাকার আয়ুরবেদিক চিকিৎসক লিয়াকত আলী পলাশ।
তিনি বলেন- বর্তমানে বহুল আলোচিত করোনা ভাইরাস নিয়ে চলছে প্রতিষেধক আবিষ্কার করার জন্য নিরলস পরিশ্রম।পুরো পুরি এখনো আশ্বস্ত করতে পারছেনা দেশ বিদেশের কোন প্রতিষ্ঠান করোনা ভাইরাস প্রতিশেধক হিসেবে পুরো পুরি ওষুধ বের করতে পারেনি তবে তিনি অষ্টমঙ্গলা তেল বাজার জাত করেছে যা আজ সারাদেশে পরিচিত।তার অষ্টমঙ্গলা তেলের মাধ্যমে হাপানি, শরীরের ব্যাথা,চুল পড়া,স্ট্রোক,নাকের পলিপাশ সহ বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করছে।
সৈয়দ লিয়াকত আলী আরো জানান বর্তমানে আলোচিত করোনা ভাইরাস দেখা দেওয়ার পুর্ব থেকে করোনা ভাইরাস দেখা দেওয়ার পুর্বে যে উপসর্গ গুলো দেখা দেয় তার চিকিৎসা দিচ্ছেন তার তৈরি করা তেলের মাধ্যমে।যাতে রয়েছে রসুন,কালোজিরা, ভেন্না,তুলসি,ঠানকুনি সহ ২৭ প্রকার উপাদান।এই উপাদান দিয়ে তৈরি করেছে একটা তেল যার নাম তিনি দিয়েছেন সর্বমঙ্গলা।
তার তৈরি কৃত সর্বমঙ্গলা তেল ব্যাবহার করার ফলে ৩০ মিনিটের মধ্য করোনা ভাইরাস দেখা দেওয়ার উপসর্গ গুলো নিস্তেজ হতে শুরু করে।তিনি জানান তার সর্বমঙ্গলা তেলের মাধ্যমে ৭ দিনে একজন উপসর্গ দেখা রোগি সুষ্ঠ হয়ে উঠবেন বলে প্রত্যাশা করেন।তিনি দাবি করেন তার তৈরি কৃত সর্বমঙ্গলা তেলে কোন ধরনের পার্শপতিক্রিয়া নেই।
তিনি আরো জানান তার সর্বমঙ্গলা তেলের দ্বারা করোনা ভাইরাস ছাড়া ও ডেঙ্গু সহ বিভিন্ন ভাইরাসের প্রতিশেধক হিসেবে কাজ করবে বলে মনে করছেন।তিনি বর্তমানে তার তৈরি কৃত সর্বমঙ্গলা তেল বিনামূল্যে উপসর্গ দেখা রোগি কে দিয়ে সুষ্ঠ করে তুলছেন বলে জানিয়েছেন ।তিনি জানান আমার তেল ব্যাবহার করে দুইজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ তাদের পরিবারের লোকজন করোনা ও করোনার উপসর্গ থেকে মুক্তি পেয়েছে তিনি দাবি করেছেন তার তৈরি কৃত তৈল টি করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে।
লিয়াকত আলী জানান তিনি বর্তমানে তার আবিষ্কৃত সর্বমঙ্গলা তেল টি পরিক্ষামুলক ফ্রি দিয়ে চিকিৎসা করে যাচ্ছেন।তার এ তেল টি করোনা রোগের প্রতিষেধক হিসেবে পরিক্ষামুলক ব্যাবহার করার জন্য সরকার ও করোনা ভাইরাস সংস্লিষ্ট অধিদপ্তরের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন।
করোনায় আক্রান্ত কাশিয়ানি থানার এস আই নুরুল ইসলাম জানান সৈয়দ লিয়াকত আলীর তৈরি কৃত কালো জিরার তৈল ও অষ্টমঙ্লা তৈল ব্যাবহার করে প্রচুর উপকার পেয়েছেন এবং পরিশেষে তার পরিবার বর্গ নিয়ে করোনা ভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে উঠছেন।
বৌলতলী ফাড়ির টু আই সি-এস আই আমিনুর রহমান জানান আমি ও আমার পরিবারের সদস্যদের করোনার ভাইরাসের উপসর্গ গুলো দেখা দিলে সৈয়দ লিয়াকত আলীর চেম্বার থেকে সর্বমঙ্গলা ও অষ্টমঙ্গলা তৈল ব্যাবহার করে করোনা উপসর্গ গুলো থেকে আমি ও আমার পরিবারের সদস্যরা উপসর্গ থেকে মুক্ত হই।