কাশিয়ানীতে সরকারী জায়গা দখলের অভিযোগ থেকে মুক্ত হলেন এ্যাড: সেলিম তার সিমানা দেন।

গোপালগঞ্জ স্টাফ রিপোর্টারঃ
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া মৌজায় খাল দখলের অসত্য অভিযোগ থেকে মুক্ত হলেন এ্যাডঃ সেলিম।
রামদিয়া হতে সীতারামপুরের সরকারি খাল ও সরকারি জায়গা এ্যাডঃ সেলিমসহ কতিপয় প্রভাব শালিব্যাক্তি অবৈদ্যভাবে দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তুলেছেন এমনই অভিযোগ পান কাশিয়ানী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ আতিকুল ই্সলাম।
নৌকায় বাঁশ পুতে সিমানা নির্ধারন করেন
এই অভিযোগের ভিত্তিতে বেথুড়ী ইউনিয়ন ভূ’মি কর্মকর্তাকে সাতদিনের মধ্যে রামদিয়া সীতারামপুরের অবৈদ্য দখল ও সমস্থ স্থাপনা সঠিক জরিপ সাপেক্ষে উচ্ছেদের মেীখিক নির্দেশনা দেন কাশিয়ানী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আতিকুল ইসলাম ।
মঙ্গবার সকাল ১০টায় সরেজমিনে দেখা যায় বেথুড়ী ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা মোঃ আয়ুব আলী মোল্লা , কাশিয়ানী ভুমি অফিস সার্ভেয়ার মোঃ রুহুর আমীন, স্থানীয় সার্ভেয়ার পান্নু মিয়া সহ সরকারী কর্মকর্তাগণ ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে এ্যাডঃ সেলিম ও অন্যান্য অভিযুক্তব্যক্তিদের নিয়ে ভুমিজরিপ কাজ চলছে। জরিপ শেষে প্রাথমিক ভাবে প্রমাণিত হয় যে এ্যাড: সেলিমের বিরুদ্বে আনিত সকল অভিযোগ ভুল ও ভিত্তিহীন তিনি সরকারী কোন জমি দখল করেননি এবং চেষ্টাও করেননি।
তহসীলদার,সার্ভেয়ার ও এ্যাডঃসেলিম জরিপ নিয়ে আলোচনা করছেন
ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা আয়ুব আলী মোল্লা বলেন,সরেজমিনের মাপে দেখা যায় এ্যাডঃ সেলিম তিনার রেকর্ডকৃত বৈদজমিনেই তার কার্যাবলি করে যাচ্ছেন । তিনি আমার সরকারী কোন জমি দখল করেননি।
এব্যপারে এ্যাডঃ সেলিম আহমেদ বলেন,আমার সত্ত¦ ও রেকর্ডকৃত সম্পত্তির উপর দিয়ে জনগণের সেবার জন্য তখন রাস্তাব্রীজ করতে দিয়েছি । এ জমি সরকার অধিগ্রহণ ও করেনি । আমি যা করেছি আমার সম্পত্তি¦র উপরই করেছি । আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ ভুল ও ভিত্তিহীন।
কাশিয়ানী উপজেলা নিবার্হী অফিসার সাব্বির আহমেদ বলেন,রামদিয় মৌজার জরিপ হয়েছে আমি শুনেছি তবে সরেজমিনে গিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিবো এবং এ উচ্ছেদ অভিযান অভ্যাহত থাকবে।
কাাশিয়ানী সহকারী কমিশনার ( ভূমি ) জনাব আতিকুল ইসলাম বলেন ,রামদিয়ার সীতারাম পুর খালের অবৈদ স্থাপনা উচ্ছেদ প্রকল্পের কাজ চলছে ফলে নির্দেশিত রামদিয়া মেীজার আংশিক মাপ হয়েছে বলে জেনেছি। সরেজমিনে গিয়ে স্বচ্চতা সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।